নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: আজ সিবিআই আধিকারিকরা কয়েক জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানকে নিয়ে অনুব্রতর বাড়িতে ঢুকেই বাড়ির সমস্ত দরজা ভিতর থেকে তালা মেরে দেন। যাতে বাইরের কেউ ঢুকতে না পারেন। সিবিআইয়ের এই অভিযান সম্পর্কে কোনও খবরই ছিল না অনুব্রতর দেহরক্ষীদের কাছে। ফলে তারাও বাইরেই আটকে পড়েন।
যদিও পরে তাদের প্রধানকে বাড়িতে ঢুকতে দেয় সিবিআই। তিনি ভিতরে ঢুকে যাওয়ার কিছু ক্ষণ পর কেষ্টর বাড়ি থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন দু'জন সিবিআই আধিকারিক। তারা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলেন। ফোনেও কিছু ক্ষণ কথা বলতে দেখা যায় তাদের।
এর আগে রতনপল্লীতে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ক্রমে বাড়তে থাকে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিআরপিএফ জওযানদের সংখ্যা। আজ সকালেও নতুন করে সিআরপিএফ জওয়ানরা আসেন। খবর পাওয়া গিয়েছে, নতুন করে আরও চারটি গাড়িতে সিআরপিএফ জওয়ানরা এসেছেন রতনপল্লীর ওই বাড়িতে।
উল্লেখ্য সিবিআইয়ের দশম বারের হাজিরা এড়ানোর পরেই মনে করা হচ্ছিল যে এবার অনুব্রতর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে সিবিআই। গরুপাচারা মামলায় বারবার তাকে ডাকা হলেও তিনি আসেননি। দোহাই দিয়েছেন অসুস্থতার। যদিও তার দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের আটক হওয়ার পর তার থেকে একাধিক তথ্য মিলেছিল আর তাতেই বিপদ বেড়েছিল কেষ্টর।
No comments:
Post a Comment