নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: সাধারণত কৃষ্ণ পূজা মাঝরাতে অনুষ্ঠিত হয়। ঐতিহ্যবাহী পূজায় বেশ কয়েক্তি পদক্ষেপ রয়েছে যা বিশেষ উপাচারে পূজা বিধি-এর অংশ।
এই বছর, এটি ১১-১২ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। যেহেতু এই পূজা মধ্য রাত্রি কালীন পূজা তাই ইংরেজী দুটি তারিখ হচ্ছে। জন্মাষ্টমী বা গোকুলাশতমী নামেও জনপ্রিয় এই বার্ষিক হিন্দু উৎসব। ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার হিসাবে বিশ্বাসী শ্রীকৃষ্ণের জন্ম উদযাপন করে হিন্দুরা। এটি সাধারণত শ্রাবণ বা ভদ্রপদ মাসে কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী (অষ্টমী) তিথিতে পালন করা হয়। এই বছর, ১১ ই আগস্ট জন্মাষ্টমী উদযাপন শুরু হবে, এবং অনেকেই পরের দিন এটি উদযাপন করার সম্ভাবনা রয়েছে। এই শুভ উপলক্ষে লোকেরা ভাগবত পুরাণ অনুসারে কৃষ্ণের জীবন অবলম্বনে নৃত্য-নাটক তৈরি করে, ভক্তিমূলক গান গায় পুরো মধ্যরাত জুড়ে।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদযাপন দেশের অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও মথুরা এবং বৃন্দাবনে ধুমধামের সাথে অনুষ্ঠিত হয় । পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া ,নবদ্বীপ মায়াপুরেও এই উৎসব নিয়ম অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু করোনা আক্রান্ত দের সংখ্যা বেড়েই চলেছে তাই মায়াপুরে ইসকন মন্দির সাধারণ মানুষের জন্যে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন কর্তৃপক্ষ । হিন্দু রীতি অনুসারে, ভদ্রপদ মাসের অষ্টমীর দিন মধ্যরাতে কৃষ্ণ মথুরায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। তাঁর জন্মের পরপরই তাঁর পিতা বাসুদেব তাকে রাজা কংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য কৃষ্ণকে যমুনা নদীর ওপারে নিয়ে গিয়েছিলেন। ওই গোকুলে নন্দ ও যশোদার হতে দিয়েছিলেন। তাঁরাই হলেন শ্রীকৃষ্ণের পালিত পিতামাতা । জনশ্রুতিতে রয়েছে যে কংসের বোন দেবকীর অষ্টম পুত্র নিষ্ঠুর রাজা হত্যার জন্য ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। সুতরাং কংস দেবকী ও বসুদেবকে কারাগারে বন্দী করে রেখেছিলেন এবং কৃষ্ণর জন্মের আগ পর্যন্ত একে একে তাদের পুত্রদের হত্যা করতে শুরু করেছিলেন। তবে কৃষ্ণ জন্মের পর আর তাকে হত্যা করতে পারেননি। কারণ বসুদেব তাকে নন্দের বাড়িতে রেখে আসেন।
সেখানেই বড়ো হতে থাকেন। পরে তিনি শ্রীকৃষ্ণ অবতারে প্রকট হন।অত্যাচারী রাজা ও আসুর কুলের বিনাশ করেন।কুরুক্ষেত্রে তিনি ধর্ম যুধ্যের জন্যে পাণ্ডবদের সাথে সামিল হয়েছিলেন। অধর্মকে পরাজিত করে ধর্মের জয় করেছিলেন।তাই তিনি বলেছিলেন পৃথিবীতে যখনই অধর্মের প্রকাশ পাবে তখনই তিনি তা বিনাশ করতে অবতার রূপে আসবেন।
গ্রাম বাংলায় তথা সারা দেশে জন্মাষ্টমী তিথিতে ছোট্ট গোপালকে নিজের সন্তানের মতো সাজিয়ে ভোগ নিবেদন করে পূজা অর্চনা,ব্রতকথা পাঠের মাধ্যমে রাত্রি কালীন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
তবে এবছর করোনা আবহের দারুন ধুমধাম করে পূজা পাঠ না হলেও প্রত্যেকের ঘরে ঘরে এই উৎসব নিয়ম নিষ্ঠা বিধি মেনেই পালিত হবে বলে মনে করছেন হিন্দু সনাতনী ধর্মাবলম্বীরা ।
এই বছর, এটি ১১-১২ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। যেহেতু এই পূজা মধ্য রাত্রি কালীন পূজা তাই ইংরেজী দুটি তারিখ হচ্ছে। জন্মাষ্টমী বা গোকুলাশতমী নামেও জনপ্রিয় এই বার্ষিক হিন্দু উৎসব। ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার হিসাবে বিশ্বাসী শ্রীকৃষ্ণের জন্ম উদযাপন করে হিন্দুরা। এটি সাধারণত শ্রাবণ বা ভদ্রপদ মাসে কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী (অষ্টমী) তিথিতে পালন করা হয়। এই বছর, ১১ ই আগস্ট জন্মাষ্টমী উদযাপন শুরু হবে, এবং অনেকেই পরের দিন এটি উদযাপন করার সম্ভাবনা রয়েছে। এই শুভ উপলক্ষে লোকেরা ভাগবত পুরাণ অনুসারে কৃষ্ণের জীবন অবলম্বনে নৃত্য-নাটক তৈরি করে, ভক্তিমূলক গান গায় পুরো মধ্যরাত জুড়ে।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদযাপন দেশের অন্যান্য অঞ্চল ছাড়াও মথুরা এবং বৃন্দাবনে ধুমধামের সাথে অনুষ্ঠিত হয় । পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া ,নবদ্বীপ মায়াপুরেও এই উৎসব নিয়ম অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু করোনা আক্রান্ত দের সংখ্যা বেড়েই চলেছে তাই মায়াপুরে ইসকন মন্দির সাধারণ মানুষের জন্যে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন কর্তৃপক্ষ । হিন্দু রীতি অনুসারে, ভদ্রপদ মাসের অষ্টমীর দিন মধ্যরাতে কৃষ্ণ মথুরায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। তাঁর জন্মের পরপরই তাঁর পিতা বাসুদেব তাকে রাজা কংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য কৃষ্ণকে যমুনা নদীর ওপারে নিয়ে গিয়েছিলেন। ওই গোকুলে নন্দ ও যশোদার হতে দিয়েছিলেন। তাঁরাই হলেন শ্রীকৃষ্ণের পালিত পিতামাতা । জনশ্রুতিতে রয়েছে যে কংসের বোন দেবকীর অষ্টম পুত্র নিষ্ঠুর রাজা হত্যার জন্য ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। সুতরাং কংস দেবকী ও বসুদেবকে কারাগারে বন্দী করে রেখেছিলেন এবং কৃষ্ণর জন্মের আগ পর্যন্ত একে একে তাদের পুত্রদের হত্যা করতে শুরু করেছিলেন। তবে কৃষ্ণ জন্মের পর আর তাকে হত্যা করতে পারেননি। কারণ বসুদেব তাকে নন্দের বাড়িতে রেখে আসেন।
সেখানেই বড়ো হতে থাকেন। পরে তিনি শ্রীকৃষ্ণ অবতারে প্রকট হন।অত্যাচারী রাজা ও আসুর কুলের বিনাশ করেন।কুরুক্ষেত্রে তিনি ধর্ম যুধ্যের জন্যে পাণ্ডবদের সাথে সামিল হয়েছিলেন। অধর্মকে পরাজিত করে ধর্মের জয় করেছিলেন।তাই তিনি বলেছিলেন পৃথিবীতে যখনই অধর্মের প্রকাশ পাবে তখনই তিনি তা বিনাশ করতে অবতার রূপে আসবেন।
গ্রাম বাংলায় তথা সারা দেশে জন্মাষ্টমী তিথিতে ছোট্ট গোপালকে নিজের সন্তানের মতো সাজিয়ে ভোগ নিবেদন করে পূজা অর্চনা,ব্রতকথা পাঠের মাধ্যমে রাত্রি কালীন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
তবে এবছর করোনা আবহের দারুন ধুমধাম করে পূজা পাঠ না হলেও প্রত্যেকের ঘরে ঘরে এই উৎসব নিয়ম নিষ্ঠা বিধি মেনেই পালিত হবে বলে মনে করছেন হিন্দু সনাতনী ধর্মাবলম্বীরা ।
No comments:
Post a Comment