নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথির সংস্থা "বি এম ফাইন আর্ট ও কালচার" এর আয়োজনে ন্যাশনাল অন লাইন অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল । শুধু প্রতিযোগিতা হিসেবে নয় সমগ্র ভারতবর্ষ থেকে প্রায় ৭০০ জন প্রতিযোগী সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন ,অনুপ্রাণিত করেছেন সামাজিক ও ভুভুক্ষ মানুষের পাশে দাঁড়াতে। বি এম ফাইন আর্ট ও কালচার সারা বছরই মানুষের জন্য কাজ করে চলেছে বিগত ১০ বছর ধরে। করোনা কালে ভুভুক্ষ মানুষের পাশে দাঁড়ানো, ভুভুক্ষ পথ পশুদের খাদ্য বিতরণ , বৃক্ষ রোপন , বৃদ্ধ ও অসহায় মানুষের দিকে হাত বাড়িয়ে দেওয়া , রক্ত দান প্রভৃতি কাজের মাধ্যমে সকলকে সাথে নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর এই প্রতিযোগিতার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল লকডাউন কালে ছোট বড় সমস্ত শিল্পীদের প্রতিভাকে সমন্বিত করা ও সকলের সহযোগিতায় অবলা পথ পশুদের দুমুঠো অন্ন পৌঁছে দেওয়া।
অনলাইন অঙ্কন প্রতিযোগিতায় A, B, C এবং D গ্রুপের সমস্ত প্রতিযোগী দের বিচার করেছেন বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর সমস্ত সদস্যবৃন্দ।
A গ্রুপ থেকে প্রথম - হিতিশি দাশ অধিকারী (কাঁথি) , দ্বিতীয় - প্রত্যুষ কান্তি অধিকারি (হাওড়া), তৃতীয় - সৃজা পাল (বাঁকুড়া), চতুর্থ - শ্রীনিকা সিংহ (পশ্চিম মেদিনীপুর), পঞ্চম - অনুষ্কা দে (বাঁকুড়া) ।
B গ্রুপ থেকে প্রথম - তোর্সা দাস মোদক (বাঁকুড়া), দ্বিতীয় - অস্মিতা চক্রবর্তী (হাওড়া), তৃতীয় - বিপ্রজিত বেরা (হাওড়া), চতুর্থ - দিশিতা ঘোড়াই (পশ্চিম মেদিনীপুর),পঞ্চম - সাগ্নিক দাস (হলদিয়া)।
C গ্রুপ থেকে প্রথম - অহনা মন্ডল (রাচি), দ্বিতীয় - শ্রেয়া পাল (জলপাইগুড়ি) , তৃতীয় - মালি রাহুল (ভীমারামজি), চতুর্থ - নৈঋত রায় (দুর্গাপুর), পঞ্চম - অংশ গর্গ (হরিয়ানা)।
D গ্রুপ থেকে প্রথম - পম্পা হোড় (দুর্গাপুর), দ্বিতীয় - সাগ্নিক ঘোষ (ঝাড়খন্ড), তৃতীয় - অন্বেষা রানা (পশ্চিম মেদিনীপুর), চতুর্থ - দীপ সরকার ₹শালবাড়ি, শুকনা),পঞ্চম - কোয়েনা নন্দী (হিন্দ মোটর)
E এর ক্ষেত্রে দুই পদ্ধতি তে বিচার করা হয়েছে
প্রথমত"প্রতিযোগীরাই বিচারক " এই পদ্ধতিতে মোট ২৬০ জন প্রতিযোগী সকলের বিচারে প্রথম - অরুপ রায় (মালদা), দ্বিতীয় - অমিত বৈদ্য(কোলকাতা), তৃতীয় - সৌরিমা দাস (হাওড়া), চতুর্থ - মুকেশ চন্দ্র ভানু(ছত্তিশগড়),পঞ্চম - শুভঙ্কর বিশ্বাস (নদিয়া)।
দ্বিতীয়ত , রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী শ্রদ্ধেয় প্রফেসর শ্যামাপ্রসাদ সাঁতরা মহাশয় ছিলেন বিচারক হিসেবে ।ওনার বিচারে প্রথম - শিলাদিত্য বসাক(কুচবিহার), দ্বিতীয় - অনিন্দিতা ব্যানার্জি (কোলকাতা), তৃতীয় - বিজয় দত্ত(কোলকাতা),চতুর্থ - কাস্তভ গুহ ঠাকুরতা(কোলকাতা), পঞ্চম - গণপতি পাল (বাঁকুড়া )।
বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর সম্পাদক বিষ্ণু মাইতি জানান প্রতি গ্রুপের প্রথম তিনজন সফল প্রতিযোগী দের পুরস্কৃত করবেন শিল্পী শ্রী ধীমান ভট্টাচার্য মহাশয়, উনি ওনার পিতা স্বর্গীয় কুমার রঞ্জন ভট্টাচার্য ও মাতা স্বর্গীয় উমা ভট্টাচার্য এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে আর্টিস্ট এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড 2020 পুরস্কার প্রদান করবেন।এবং প্রতি গ্রুপের চতুর্থ ও পঞ্চম সফল প্রতিযোগী দের পুরস্কৃত করবেন দেবারতি কলাকেন্দ্র ইউটিউব চ্যানেলের পক্ষ থেকে শিল্পী গণপতি পাল মহাশয়। এছাড়াও বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর পক্ষ থেকে সকল সফল প্রতিযোগী দের সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। এবং সবাই পার্টিসিপেশন সার্টিফিকেট পাবে।
এই মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে চলতি লক ডাউনের মধ্যে এমন এক অভিনব কর্মসূচিতে খুব খুশি ছোট বড়ো সমস্ত অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা।
বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর এই প্রতিযোগিতার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল লকডাউন কালে ছোট বড় সমস্ত শিল্পীদের প্রতিভাকে সমন্বিত করা ও সকলের সহযোগিতায় অবলা পথ পশুদের দুমুঠো অন্ন পৌঁছে দেওয়া।
অনলাইন অঙ্কন প্রতিযোগিতায় A, B, C এবং D গ্রুপের সমস্ত প্রতিযোগী দের বিচার করেছেন বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর সমস্ত সদস্যবৃন্দ।
A গ্রুপ থেকে প্রথম - হিতিশি দাশ অধিকারী (কাঁথি) , দ্বিতীয় - প্রত্যুষ কান্তি অধিকারি (হাওড়া), তৃতীয় - সৃজা পাল (বাঁকুড়া), চতুর্থ - শ্রীনিকা সিংহ (পশ্চিম মেদিনীপুর), পঞ্চম - অনুষ্কা দে (বাঁকুড়া) ।
B গ্রুপ থেকে প্রথম - তোর্সা দাস মোদক (বাঁকুড়া), দ্বিতীয় - অস্মিতা চক্রবর্তী (হাওড়া), তৃতীয় - বিপ্রজিত বেরা (হাওড়া), চতুর্থ - দিশিতা ঘোড়াই (পশ্চিম মেদিনীপুর),পঞ্চম - সাগ্নিক দাস (হলদিয়া)।
C গ্রুপ থেকে প্রথম - অহনা মন্ডল (রাচি), দ্বিতীয় - শ্রেয়া পাল (জলপাইগুড়ি) , তৃতীয় - মালি রাহুল (ভীমারামজি), চতুর্থ - নৈঋত রায় (দুর্গাপুর), পঞ্চম - অংশ গর্গ (হরিয়ানা)।
D গ্রুপ থেকে প্রথম - পম্পা হোড় (দুর্গাপুর), দ্বিতীয় - সাগ্নিক ঘোষ (ঝাড়খন্ড), তৃতীয় - অন্বেষা রানা (পশ্চিম মেদিনীপুর), চতুর্থ - দীপ সরকার ₹শালবাড়ি, শুকনা),পঞ্চম - কোয়েনা নন্দী (হিন্দ মোটর)
E এর ক্ষেত্রে দুই পদ্ধতি তে বিচার করা হয়েছে
প্রথমত"প্রতিযোগীরাই বিচারক " এই পদ্ধতিতে মোট ২৬০ জন প্রতিযোগী সকলের বিচারে প্রথম - অরুপ রায় (মালদা), দ্বিতীয় - অমিত বৈদ্য(কোলকাতা), তৃতীয় - সৌরিমা দাস (হাওড়া), চতুর্থ - মুকেশ চন্দ্র ভানু(ছত্তিশগড়),পঞ্চম - শুভঙ্কর বিশ্বাস (নদিয়া)।
দ্বিতীয়ত , রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী শ্রদ্ধেয় প্রফেসর শ্যামাপ্রসাদ সাঁতরা মহাশয় ছিলেন বিচারক হিসেবে ।ওনার বিচারে প্রথম - শিলাদিত্য বসাক(কুচবিহার), দ্বিতীয় - অনিন্দিতা ব্যানার্জি (কোলকাতা), তৃতীয় - বিজয় দত্ত(কোলকাতা),চতুর্থ - কাস্তভ গুহ ঠাকুরতা(কোলকাতা), পঞ্চম - গণপতি পাল (বাঁকুড়া )।
বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর সম্পাদক বিষ্ণু মাইতি জানান প্রতি গ্রুপের প্রথম তিনজন সফল প্রতিযোগী দের পুরস্কৃত করবেন শিল্পী শ্রী ধীমান ভট্টাচার্য মহাশয়, উনি ওনার পিতা স্বর্গীয় কুমার রঞ্জন ভট্টাচার্য ও মাতা স্বর্গীয় উমা ভট্টাচার্য এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে আর্টিস্ট এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড 2020 পুরস্কার প্রদান করবেন।এবং প্রতি গ্রুপের চতুর্থ ও পঞ্চম সফল প্রতিযোগী দের পুরস্কৃত করবেন দেবারতি কলাকেন্দ্র ইউটিউব চ্যানেলের পক্ষ থেকে শিল্পী গণপতি পাল মহাশয়। এছাড়াও বি ,এম , ফাইন আর্ট ও কালচার এর পক্ষ থেকে সকল সফল প্রতিযোগী দের সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। এবং সবাই পার্টিসিপেশন সার্টিফিকেট পাবে।
এই মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে চলতি লক ডাউনের মধ্যে এমন এক অভিনব কর্মসূচিতে খুব খুশি ছোট বড়ো সমস্ত অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা।
No comments:
Post a Comment