নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক ::বর্তমান ভারত চীন সীমান্ত খুবই উত্তপ্ত।চলছে গুলির লাড়াই, সহীদও হোয়েছেন কোয়েক জন জাওয়ান।এবার গালওয়ানে ভারত চিন সংঘর্ষে শহীদ এক বাঙালি যুবক।পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের বীর যোদ্ধা রাজেশ ওরাওঁ লাদাখের গালওয়ানে ভারত চিন সীমান্ত যুদ্ধে সোমবারের শহীদ হয়েছেন। রাজেশ ওরাং এর বাড়ি বীরভূমের সিউরির মহম্মদবাজার থানার অন্তর্গত বেলগড়িয়া গ্রামে। গ্রামের বাড়িতে মৃত্যুর খবর আসার পরেই শোকের ছায়া নেমেছে গোটা এলাকায়।
লাদাখের গালওয়ানে ভারত চিন সীমান্ত এলাকা নিয়ে কয়েকমাস ধরেই ঝামেলা।কয়েক দফা আলোচনার পর কিছুটা প্রশমিত হলেও গত সোমবার তা সংঘর্ষের আকার নেয়। সোমবার রাতে হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সীমান্তবর্তী এলাকা।হটাৎ সীমান্ত পেরিয়ে হামলা করে চিনা সেনা।আর এই সংঘর্ষের ফলে শহীদ হন ভারতীয় সেনার প্রায় ২০ জন জওয়ান। এই শহীদ সেনা জওয়ানদের মধ্যে রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের এই বীর সন্তান।
বীরভূমের বেলগড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা রাজেশ ওরাং যেনো সদ্য প্রস্ফুটিত পদ্ম বয়স মাত্র ২৬।পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ ২০১৫ সালে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে তার যোগদান।
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শেষবারের মতো তিনি বাড়িতে আসেন। পরিবারের সঙ্গে ফোনে শেষ কথা হয় গত ২ সপ্তাহ আগে। দিনকয়েকের মধ্যেই তার বাড়ি ফেরার কথাও ছিল।নিজের হাতেই বোনের বিয়ে দেবেন।কাছে পিঠে কোথাও ঘুরতে যাবেন।এসবই ছিল পূর্ব পরিকল্পনা।কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস? সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। বাড়ি ফিরছে, তবে কফিনবন্দি হয়ে।
এই বীর সন্তান বাড়িতে তার বৃদ্ধ অসুস্থ বাবা-মাকে রেখে চিরনিদ্রায় চলে গেলেন। মঙ্গলবার বিকাল প্রথম ফোন আসে রাজেশ ভারত ও চিন সেনাদের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন। তাকে ভর্তি করা হয়েছে আর্মি হাসপাতালে। এরপর কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার ফোন আসে। আর তখন বলা হয় রাজেশ ওরাং আর নেই তিনি শহীদ হয়েছেন।সেইসঙ্গে জানানো হয় যে আজ বুধবার এই শহীদের দেহ কলকাতায় এসে পৌঁছবে। তারপর পৌঁছবে গ্রামের বাড়িতে। যদিও ঠিক কখন গ্রামে এসে পৌঁছতে পারে শহীদের দেহ তার সঠিক সময় জানানো হয়নি।গ্রামের বাড়িতে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন ব্রিধ্যা মা বাবা। পরিবারের লোকজনের দাবি “ভারত সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ আমাদের ভারতীয় শহীদ সেনা জওয়ানদের বলিদান যেন কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নেওয়া হয় চিনের কাছ থেকে”।চীনকে যোগ্য জবাবের দিতে হবে।
লাদাখের গালওয়ানে ভারত চিন সীমান্ত এলাকা নিয়ে কয়েকমাস ধরেই ঝামেলা।কয়েক দফা আলোচনার পর কিছুটা প্রশমিত হলেও গত সোমবার তা সংঘর্ষের আকার নেয়। সোমবার রাতে হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সীমান্তবর্তী এলাকা।হটাৎ সীমান্ত পেরিয়ে হামলা করে চিনা সেনা।আর এই সংঘর্ষের ফলে শহীদ হন ভারতীয় সেনার প্রায় ২০ জন জওয়ান। এই শহীদ সেনা জওয়ানদের মধ্যে রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের এই বীর সন্তান।
বীরভূমের বেলগড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা রাজেশ ওরাং যেনো সদ্য প্রস্ফুটিত পদ্ম বয়স মাত্র ২৬।পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ ২০১৫ সালে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে তার যোগদান।
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শেষবারের মতো তিনি বাড়িতে আসেন। পরিবারের সঙ্গে ফোনে শেষ কথা হয় গত ২ সপ্তাহ আগে। দিনকয়েকের মধ্যেই তার বাড়ি ফেরার কথাও ছিল।নিজের হাতেই বোনের বিয়ে দেবেন।কাছে পিঠে কোথাও ঘুরতে যাবেন।এসবই ছিল পূর্ব পরিকল্পনা।কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস? সেই স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। বাড়ি ফিরছে, তবে কফিনবন্দি হয়ে।
এই বীর সন্তান বাড়িতে তার বৃদ্ধ অসুস্থ বাবা-মাকে রেখে চিরনিদ্রায় চলে গেলেন। মঙ্গলবার বিকাল প্রথম ফোন আসে রাজেশ ভারত ও চিন সেনাদের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন। তাকে ভর্তি করা হয়েছে আর্মি হাসপাতালে। এরপর কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার ফোন আসে। আর তখন বলা হয় রাজেশ ওরাং আর নেই তিনি শহীদ হয়েছেন।সেইসঙ্গে জানানো হয় যে আজ বুধবার এই শহীদের দেহ কলকাতায় এসে পৌঁছবে। তারপর পৌঁছবে গ্রামের বাড়িতে। যদিও ঠিক কখন গ্রামে এসে পৌঁছতে পারে শহীদের দেহ তার সঠিক সময় জানানো হয়নি।গ্রামের বাড়িতে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন ব্রিধ্যা মা বাবা। পরিবারের লোকজনের দাবি “ভারত সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ আমাদের ভারতীয় শহীদ সেনা জওয়ানদের বলিদান যেন কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নেওয়া হয় চিনের কাছ থেকে”।চীনকে যোগ্য জবাবের দিতে হবে।
No comments:
Post a Comment