নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: দীঘার দক্ষিণে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার দূরে বর্তমান রয়েছে সুপার সাইক্লোন "আমফান"।প্রায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে উপকূলবর্তী এলাকার দিকে আমফান।এর কারণে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যের সাত জেলায়।সেই সঙ্গে আগামী ২৪ঘণ্টায় বর্ষা ঢুকছে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে।জানা গেছে প্রথমে ওড়িসার পারাদ্বীপ উপকূলে আছড়ানোর পর দীঘা,মন্দার মনি,তাজপুর,সমুদ্র সৈকত এলাকায় আমফান ঘূর্ণিঝড় তাণ্ডব চলতে পারে।
আবহাওয়া দফতর সতর্কতা জারির সাথে সাথে জানিয়েছে মঙ্গলবার বিকেলে পর থেকে আমফান ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র আকার ধারন করবে।এর কারণে রাজ্যে কলকাতা শহর সহ সাত জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গল ও বুধবার কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর ও দুই ২৪পরগনা, এই সাত জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে অতি ভারী বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দীঘা সহ অন্যান্য সমুদ্র সৈকত গুলিতে মাইকিং করে এলাকার মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে।আগামী কাল উপকূলবর্তী কিছু এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন স্কুল ও আয়লা বিল্ডিং গুলিতে সরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।মজুত করা হয়েছে শুকনো খাবার ও পলিথিন।বিপর্যয় মোকাবিলা দল ইতিমধ্যে উপকূল এলাকায় এসে তাদের কাজ শুরু করেছে।হোটেল মালিক ও কর্মচারীদের বাইরে না বেরোনোর কথা বলা হয়েছে। মৎস জীবিদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।আবার মহামারী করোনার কথা মাথায় রেখেই আশ্রয় কেন্দ্র গুলিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার বৈঠক করে সমস্ত রকম বিপর্জয় মোকাবিলার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে।
আবহাওয়া দফতর সতর্কতা জারির সাথে সাথে জানিয়েছে মঙ্গলবার বিকেলে পর থেকে আমফান ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র আকার ধারন করবে।এর কারণে রাজ্যে কলকাতা শহর সহ সাত জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গল ও বুধবার কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর ও দুই ২৪পরগনা, এই সাত জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে অতি ভারী বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দীঘা সহ অন্যান্য সমুদ্র সৈকত গুলিতে মাইকিং করে এলাকার মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে।আগামী কাল উপকূলবর্তী কিছু এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন স্কুল ও আয়লা বিল্ডিং গুলিতে সরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।মজুত করা হয়েছে শুকনো খাবার ও পলিথিন।বিপর্যয় মোকাবিলা দল ইতিমধ্যে উপকূল এলাকায় এসে তাদের কাজ শুরু করেছে।হোটেল মালিক ও কর্মচারীদের বাইরে না বেরোনোর কথা বলা হয়েছে। মৎস জীবিদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।আবার মহামারী করোনার কথা মাথায় রেখেই আশ্রয় কেন্দ্র গুলিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার বৈঠক করে সমস্ত রকম বিপর্জয় মোকাবিলার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে।
No comments:
Post a Comment