নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: সরা বিশ্ব করোনা আতঙ্কে আতঙ্কিত।ভারতেও ভাইরাসের আক্রমণ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক, রাজ্য প্রশাসন ও স্বাস্থ্যকর্মীরা যথা সাধ্য চেষ্টা করে চলেছেন। রাজ্যে মৃতের সংখ্যা -৭।আবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে পূর্বমেদিনীপুর জেলা কে "হটস্পট" ঘোষণা করেছে।
জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর তমলুকের বল্লুক ও সাবলআড়া গ্রাম সহ হলদিয়া ও এগরা মিলে এখনও পর্যন্ত পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২১জন।তবে জেলার করোনা আক্রান্তরা খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এগরার ৩ জন সুস্থ হয়ে আগে বাড়ি ফিরেছিলেন। হলদিয়াতে ৫ জনের মধ্যে ৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সাম্প্রতিক তমলুকের আক্রান্ত ১৩ জনের মধ্যে ৩ জন ইতিমধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে এসেছেন। ১জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৯জন সুস্থ হয়ে কয়েকদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে চলেছেন বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে।
অন্যদিকে জেলা পুলিশ প্রশাসন মানুষের সেবায় দিন রাত কাজ করে চলেছেন। কোথায় আবার হাজির গৃহবন্দি মানুষের মনোরঞ্জন থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছনোর কাজেও নিয়োজিত হয়েছেন। এই লড়াইয়ে সামিল হয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলি যেমন তৃণমূল, সিপিআইএম এবং বিজেপি-সহ সব ধরণের সমাজ কর্মী, ক্লাব, এনজিও, বিশিষ্ট লোকজন। রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী ওনার পরিচালিত তিনটি ব্যাঙ্ক থেকে ১ কোটি ৫০ লক্ষ-সহ ব্যক্তিগত ভাবে ১০ লক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে জমা করেন।বর্তমান সব রকম প্রচার থেকেই বিরত। তিনি মানুষের সেবায় দিন রাত তাঁদের পাশেই আছেন । মোট ছয়টি জেলার এক লক্ষ পরিবারের বেশি মানুষের মাসিক খাদ্য সামগ্রী ব্যবস্থা করেন তিনি। খাদ্য সামগ্রীর পাশাপাশি বিপদেরও ঝাঁপিয়ে পড়ছেন তিনি। প্রতিদিন জেলার সমস্থ পুরএলাকা-সহ জাতীয় সড়কে হাজার হাজার মানুষের মুখে দু'বেলা দু'মুঠো অন্ন তুলে দিচ্ছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক এরাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।সেইসঙ্গে জেলা সিপিআইএম ও রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠনদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে চলেছে দলের নেতা কর্মীরা। বিজেপি ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে পিপিই কিট থেকে শুরু করে গ্রামের মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন।বর্তমানের পরিস্থিতিতে দেশ তথা রাজ্যের একটাই লক্ষ করোনা মোকাবিলা।
জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর তমলুকের বল্লুক ও সাবলআড়া গ্রাম সহ হলদিয়া ও এগরা মিলে এখনও পর্যন্ত পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২১জন।তবে জেলার করোনা আক্রান্তরা খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এগরার ৩ জন সুস্থ হয়ে আগে বাড়ি ফিরেছিলেন। হলদিয়াতে ৫ জনের মধ্যে ৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সাম্প্রতিক তমলুকের আক্রান্ত ১৩ জনের মধ্যে ৩ জন ইতিমধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে এসেছেন। ১জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৯জন সুস্থ হয়ে কয়েকদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে চলেছেন বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে।
অন্যদিকে জেলা পুলিশ প্রশাসন মানুষের সেবায় দিন রাত কাজ করে চলেছেন। কোথায় আবার হাজির গৃহবন্দি মানুষের মনোরঞ্জন থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছনোর কাজেও নিয়োজিত হয়েছেন। এই লড়াইয়ে সামিল হয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলি যেমন তৃণমূল, সিপিআইএম এবং বিজেপি-সহ সব ধরণের সমাজ কর্মী, ক্লাব, এনজিও, বিশিষ্ট লোকজন। রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী ওনার পরিচালিত তিনটি ব্যাঙ্ক থেকে ১ কোটি ৫০ লক্ষ-সহ ব্যক্তিগত ভাবে ১০ লক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে জমা করেন।বর্তমান সব রকম প্রচার থেকেই বিরত। তিনি মানুষের সেবায় দিন রাত তাঁদের পাশেই আছেন । মোট ছয়টি জেলার এক লক্ষ পরিবারের বেশি মানুষের মাসিক খাদ্য সামগ্রী ব্যবস্থা করেন তিনি। খাদ্য সামগ্রীর পাশাপাশি বিপদেরও ঝাঁপিয়ে পড়ছেন তিনি। প্রতিদিন জেলার সমস্থ পুরএলাকা-সহ জাতীয় সড়কে হাজার হাজার মানুষের মুখে দু'বেলা দু'মুঠো অন্ন তুলে দিচ্ছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক এরাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।সেইসঙ্গে জেলা সিপিআইএম ও রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠনদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে চলেছে দলের নেতা কর্মীরা। বিজেপি ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে পিপিই কিট থেকে শুরু করে গ্রামের মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন।বর্তমানের পরিস্থিতিতে দেশ তথা রাজ্যের একটাই লক্ষ করোনা মোকাবিলা।
No comments:
Post a Comment