নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: কাঁথিবাসীর জন্যে মিলল সুখবর। মনসাতলার যুবকের শরীরে মেলেনি করোনা ভাইরাস।
জানা গেছে কর্মসূত্রে ওই ব্যক্তি ব্যাঙ্গালোরে থাকতেন। লকডাউনের আগেই বাড়ি ফিরে আসেন। কিন্তু ব্যাঙ্গালোর থেকে বাড়ি ফেরার সময় ট্রেনে কলকাতার এক সহযাত্রী ছিলেন। তিনি কলকাতায় ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন।তাই তাকে কলকাতার একটি হাসপাতালে আইসোলেশানে রাখা হয়। তিনি কার সঙ্গে মিশেছেন জানার চেষ্টা করেন স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীরা। তিনি তখন জানান, কাঁথি মনসাতলা গ্রামের ঐ যুবকের কথা। তবে কাঁথির যুবক খড়গপুর স্টেশানে নেমে বাড়ি আসেন। কয়েকদিন ওই যুবক বাড়ির মধ্যেই ছিলেন। স্বাস্থ্য দফতর কাঁথির যুবকের কথা জানার পরে কাঁথি মহকুমা হাসাপাতালে খবর পাঠায়। হাসপাতালের পক্ষ থেকে কাঁথি থানার পুলিশকে জানালে পুলিশ বুধবার যুবককে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে আইসোলেশানে রাখার ব্যবস্থা করে। যুবকে শরীরে করোনা জীবাণু রয়েছে কি না তা জানতে নাইসেডে পাঠায় কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল। কিন্তু শুক্রবার রাতে নাইসেডের রিপোর্টে নেগেটিভ আসে। কিন্তু যুবককে হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন কাঁথি বাসীরা। শেষে পর্যন্ত শুক্রবার রাতে নেগেটিভ রিপোর্ট আসার পরে উদ্বিগ্নতা কাটে কাঁথির মানুষজনের। কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের পক্ষ থেকে হাসপাতাল সুপার সব্যসাচী চক্রবর্তী জানান, নাইসেডের রিপোর্টে যুবকের শরীরে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়নি। তাই তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু ১৪দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বলে জানান হোয়েছে তার পরিবারকে।
জানা গেছে কর্মসূত্রে ওই ব্যক্তি ব্যাঙ্গালোরে থাকতেন। লকডাউনের আগেই বাড়ি ফিরে আসেন। কিন্তু ব্যাঙ্গালোর থেকে বাড়ি ফেরার সময় ট্রেনে কলকাতার এক সহযাত্রী ছিলেন। তিনি কলকাতায় ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন।তাই তাকে কলকাতার একটি হাসপাতালে আইসোলেশানে রাখা হয়। তিনি কার সঙ্গে মিশেছেন জানার চেষ্টা করেন স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীরা। তিনি তখন জানান, কাঁথি মনসাতলা গ্রামের ঐ যুবকের কথা। তবে কাঁথির যুবক খড়গপুর স্টেশানে নেমে বাড়ি আসেন। কয়েকদিন ওই যুবক বাড়ির মধ্যেই ছিলেন। স্বাস্থ্য দফতর কাঁথির যুবকের কথা জানার পরে কাঁথি মহকুমা হাসাপাতালে খবর পাঠায়। হাসপাতালের পক্ষ থেকে কাঁথি থানার পুলিশকে জানালে পুলিশ বুধবার যুবককে কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে আইসোলেশানে রাখার ব্যবস্থা করে। যুবকে শরীরে করোনা জীবাণু রয়েছে কি না তা জানতে নাইসেডে পাঠায় কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল। কিন্তু শুক্রবার রাতে নাইসেডের রিপোর্টে নেগেটিভ আসে। কিন্তু যুবককে হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন কাঁথি বাসীরা। শেষে পর্যন্ত শুক্রবার রাতে নেগেটিভ রিপোর্ট আসার পরে উদ্বিগ্নতা কাটে কাঁথির মানুষজনের। কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের পক্ষ থেকে হাসপাতাল সুপার সব্যসাচী চক্রবর্তী জানান, নাইসেডের রিপোর্টে যুবকের শরীরে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়নি। তাই তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু ১৪দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বলে জানান হোয়েছে তার পরিবারকে।
No comments:
Post a Comment