নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: বাল্যবিবাহ,পাচার, পকসো,নিয়ে সচেতনতা শিবির ।পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিট, জেলা সমাজ কল্যাণ দপ্তর, জেলা প্রশাসনের অফিস, তমলুক পূর্ব মেদিনীপুর এর তরফ থেকে জেলার বিভিন্ন ব্লকের অন্তর্গত বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা বিভিন্ন স্কুলকে বেছে নেওয়া হয়েছে সচেতনতার তথা জনজাগরন ও জানিয়ে বাল্যবিবাহ পাচার শিশুদের উপর ঘটা বিভিন্ন যৌন অপরাধে ও নানা শিশুর সম্পর্কীয় সমস্যা বিষয়ে সচেতনতা জাগ্রত করা।
(ছবি - সুভাষ মিশ্র)
এই বিষয়ে আজ ১২/০৩/২০২০ রামনগর ১ ব্লকের দীঘা দেবেন্দ্রনাথ জগবন্ধু শিক্ষা সদন এর ছাত্র, কন্যাশ্রী মেয়ে ও অভিভাবক, নিয়ে একটি সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হলো! এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শিশু কল্যাণ কমিটির চেয়ারপারসন ডক্টর দিলীপ কুমার দাস, জেলা সুরক্ষা আধিকারিক (প্রাতিষ্ঠানিক)শ্রীমতি সঙ্গীতা সাহু , দীঘা দেবেন্দ্রনাথ জগবন্ধু শিক্ষা সদন এর প্রধান শিক্ষক শ্রী তাপস পাল, দীঘা থানার সেকেন্ড অফিসার অর্ণব ব্যানার্জি, ,রামনগর ১ ব্লকের ব্লক ওয়েলফেয়ার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব দাস,জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিটের সমাজকর্মী সঙ্গীতা মণ্ডল ও বিবেকানন্দ লোক শিক্ষানিকেতন এর পরিচালিত বোধোদয় হোমের সুপার তাপস জানা প্রমূখ। জেলা শিশু কল্যাণ কমিটির চেয়ারপারসন ডক্টর দিলীপ কুমার দাস তার বক্তব্যে বলেন আইনের মাধ্যমে বাল্য বিবাহ বন্ধ করা যায় ঠিকই, কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা আমাদের মধ্যে সচেতনতা এলেই তবেই এই ধরনের একটি সমাজের ক্ষতিকারক দিক থেকে আমাদের কন্যা সন্তানদের বাঁচাতে পারবো।এই সচেতনতা শিবিরের ফলস্বরুপ আগামী দিনে বাল্যবিবাহ কমবে বলে মনে করি। শিশু কল্যাণ কমিটি সর্বদা তোমাদের কাছে আছে। বিশেষত যৌন নিগ্রহ, বাল্যবিবাহ এসব বোঝার শিক্ষা দেওয়া হয় কর্মসূচিতে। জেলা সুরক্ষা আধিকারিক শ্রীমতি সঙ্গীতা সাহু বলেন যৌন হেনস্থা ইভটিজিং বাল্যবিবাহ নারী পাচার রুখতে স্কুলের এভাবে ছোট বয়স থেকে ছাত্রীদের সচেতন করা উচিত।তাদের বাবা-মায়েদের শুরু করতে হবে স্কুলের উদ্যোগে খুশি অভিভাবকরাও। তোমরা ১৮ বছর বয়সের আগে কেউ বিয়ে করবে না পড়াশোনা চালিয়ে যাবে। বিভিন্ন সম্পদ ব্যক্তিরা বাল্যবিবাহের কুফল এবং এই সামাজিক সমস্যা কিভাবে শিশুর সম্পদকে পাচার, যৌন নির্যাতন পারিবারিক হিংসার শিকার করে অচিরেই নষ্ট করছে তাদের প্রতিভা বড় হওয়া নিজেদের পায়ে দাঁড়ানোর পথ বন্ধ করে পরিবারকে দুর্বল করছে, সে বিষয়ে আলোচনা করেন। ছাত্র ছাত্রীদের যৌন হেনস্থার বিরুদ্ধে সজাগ করতে স্পর্শ সম্পর্কে ধারণা দিতে অস্বস্তিকর কোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ছাত্রীরা যাতে সাহসের সঙ্গে না বলতে পারে তার ও পাঠ দেওয়া হয় ।যত দিন যাচ্ছে তত সামনে আসছে মেয়েদের নিরাপত্তাহীনতা।জেলা শিশু সুরক্ষার তরফে বাল্য বিবাহের বিষয়ে কুইজ ও প্রশ্নোত্তর মাধ্যমে বয়সন্ধিকালীন ছেলেমেয়েদের মধ্যে বাল্যবিবাহ তার সম্পর্কীয় প্রতিকার, প্রভাব বিষয়ে তথ্য জানানো হয় । দলগত পদ্ধতিতে শিশুদের মতামত সংগ্রহ করে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে সতর্কও প্রতিরোধ ব্যবস্থা জাগরণে, তাদের নিজেদের করণীয় দিকগুলো তুলে ধরা হয়।
(ছবি - সুভাষ মিশ্র)
এই বিষয়ে আজ ১২/০৩/২০২০ রামনগর ১ ব্লকের দীঘা দেবেন্দ্রনাথ জগবন্ধু শিক্ষা সদন এর ছাত্র, কন্যাশ্রী মেয়ে ও অভিভাবক, নিয়ে একটি সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হলো! এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শিশু কল্যাণ কমিটির চেয়ারপারসন ডক্টর দিলীপ কুমার দাস, জেলা সুরক্ষা আধিকারিক (প্রাতিষ্ঠানিক)শ্রীমতি সঙ্গীতা সাহু , দীঘা দেবেন্দ্রনাথ জগবন্ধু শিক্ষা সদন এর প্রধান শিক্ষক শ্রী তাপস পাল, দীঘা থানার সেকেন্ড অফিসার অর্ণব ব্যানার্জি, ,রামনগর ১ ব্লকের ব্লক ওয়েলফেয়ার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব দাস,জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিটের সমাজকর্মী সঙ্গীতা মণ্ডল ও বিবেকানন্দ লোক শিক্ষানিকেতন এর পরিচালিত বোধোদয় হোমের সুপার তাপস জানা প্রমূখ। জেলা শিশু কল্যাণ কমিটির চেয়ারপারসন ডক্টর দিলীপ কুমার দাস তার বক্তব্যে বলেন আইনের মাধ্যমে বাল্য বিবাহ বন্ধ করা যায় ঠিকই, কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা আমাদের মধ্যে সচেতনতা এলেই তবেই এই ধরনের একটি সমাজের ক্ষতিকারক দিক থেকে আমাদের কন্যা সন্তানদের বাঁচাতে পারবো।এই সচেতনতা শিবিরের ফলস্বরুপ আগামী দিনে বাল্যবিবাহ কমবে বলে মনে করি। শিশু কল্যাণ কমিটি সর্বদা তোমাদের কাছে আছে। বিশেষত যৌন নিগ্রহ, বাল্যবিবাহ এসব বোঝার শিক্ষা দেওয়া হয় কর্মসূচিতে। জেলা সুরক্ষা আধিকারিক শ্রীমতি সঙ্গীতা সাহু বলেন যৌন হেনস্থা ইভটিজিং বাল্যবিবাহ নারী পাচার রুখতে স্কুলের এভাবে ছোট বয়স থেকে ছাত্রীদের সচেতন করা উচিত।তাদের বাবা-মায়েদের শুরু করতে হবে স্কুলের উদ্যোগে খুশি অভিভাবকরাও। তোমরা ১৮ বছর বয়সের আগে কেউ বিয়ে করবে না পড়াশোনা চালিয়ে যাবে। বিভিন্ন সম্পদ ব্যক্তিরা বাল্যবিবাহের কুফল এবং এই সামাজিক সমস্যা কিভাবে শিশুর সম্পদকে পাচার, যৌন নির্যাতন পারিবারিক হিংসার শিকার করে অচিরেই নষ্ট করছে তাদের প্রতিভা বড় হওয়া নিজেদের পায়ে দাঁড়ানোর পথ বন্ধ করে পরিবারকে দুর্বল করছে, সে বিষয়ে আলোচনা করেন। ছাত্র ছাত্রীদের যৌন হেনস্থার বিরুদ্ধে সজাগ করতে স্পর্শ সম্পর্কে ধারণা দিতে অস্বস্তিকর কোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ছাত্রীরা যাতে সাহসের সঙ্গে না বলতে পারে তার ও পাঠ দেওয়া হয় ।যত দিন যাচ্ছে তত সামনে আসছে মেয়েদের নিরাপত্তাহীনতা।জেলা শিশু সুরক্ষার তরফে বাল্য বিবাহের বিষয়ে কুইজ ও প্রশ্নোত্তর মাধ্যমে বয়সন্ধিকালীন ছেলেমেয়েদের মধ্যে বাল্যবিবাহ তার সম্পর্কীয় প্রতিকার, প্রভাব বিষয়ে তথ্য জানানো হয় । দলগত পদ্ধতিতে শিশুদের মতামত সংগ্রহ করে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে সতর্কও প্রতিরোধ ব্যবস্থা জাগরণে, তাদের নিজেদের করণীয় দিকগুলো তুলে ধরা হয়।
No comments:
Post a Comment