নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: দীঘা :: চীনে করনা ভাইরাসের সংক্রমণের জেরে ভারত থেকে রফতানি দ্রব্যের বিভিন্ন ব্যবসার উপর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। প্রধানত বাংলার সমুদ্রের থেকে ধরা বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ যেমন কেটলফিস (ছিপি), অক্টোপাস, ইসকুইট,রেবনফিস, নানান ধরনের চিঁড়ি, পাতা মাছ( শোল ফিস) , ব্ল্যাক ইল্ ( বাম মাছ), ইয়োলো ইল্, চাইনিজ পমফ্রেট সহ অন্যান্য মাছ শুধু মাত্র চীনেই পাঠানো হতো। কয়েক দিন ধরে রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। বিশেষ করে পশ্চিম বঙ্গের সর্ব'বৃহৎ মৎস্য নিলাম কেন্দ্র শঙ্কর পুর, দীঘা মোহনার মৎস্য জীবিদের আর্থিক লোকসান হচ্ছে।সেইসঙ্গে চরম সঙ্কটের মুখে পড়তে হয়েছে ব্যবসাই দের।
(ছবি - সুভাষ মিশ্র)
দীঘা ফিসার ম্যান অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান এবছর সমুদ্রে মাছের আকাল চলছে তার উপর যৎসামান্য যেটুকু মাছ ধরা পড়ছিল বিদেশে রপ্তানি করে কিছুটা লাভের মুখ দেখতেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।কিন্তু করনা ভাইরাসের জন্য বিদেশে রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য বিক্রি কম হচ্ছে। ঐসব মাছের দাম পাওয়া যাচ্ছে না এখানে।তাছাড়া চিনে যে ধরনের মাছ যেতো সেগুলি এখানকার বাজারে বিক্রি হয় না। তাই কেউ কেউ স্টোরে রাখছেন নয়তো ফেলে নষ্ট করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য অনুরোধ করেছেন শংকর পুর দীঘার মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
(ছবি - সুভাষ মিশ্র)
দীঘা ফিসার ম্যান অ্যান্ড ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান এবছর সমুদ্রে মাছের আকাল চলছে তার উপর যৎসামান্য যেটুকু মাছ ধরা পড়ছিল বিদেশে রপ্তানি করে কিছুটা লাভের মুখ দেখতেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা।কিন্তু করনা ভাইরাসের জন্য বিদেশে রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য বিক্রি কম হচ্ছে। ঐসব মাছের দাম পাওয়া যাচ্ছে না এখানে।তাছাড়া চিনে যে ধরনের মাছ যেতো সেগুলি এখানকার বাজারে বিক্রি হয় না। তাই কেউ কেউ স্টোরে রাখছেন নয়তো ফেলে নষ্ট করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য অনুরোধ করেছেন শংকর পুর দীঘার মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
No comments:
Post a Comment