নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনুপ্রেরণায় কাঁথি পৌরসভায় আয়োজিত ২০২০ সালে পিঠা পুলি মেলার শেষ দিনে উপচেপড়া ভীড়।
গত ৯ ই জানুয়ারি কাঁথি পৌরসভার রাও রিক্রিয়েশন মাঠে শুরু হয় এবারের পিঠা পুলি মেলা।উদ্বোধন করেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কাঁথি লোকসভার সাংসদ মাননীয় শিশির অধিকারী,এছাড়াও এদিনের মঞ্চে ছিলেন কাঁথি পৌর সভার পৌর পিতা সৌমেন্দু অধিকারী, বিধায়ক বনশ্রী মাইতি ও অন্যান্য বিশিষ্ঠ ব্যক্তি গণ।প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।প্রায় শতাধিক স্টল এই মেলায় দেখাগেছে।
বিভিন্ন এলাকার মহিলা,ও মহিলা সনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা নানান রকমের পিঠা পুলি তৈরি করে তাদের নিজেদের স্টলে বিক্রি করে।দেখতে পাওয়া গেছে দুধ পুলি, পাটি সাপটা,পুর পিঠে,গোকুল পিঠে, দই পিঠে সহ নলেন গুড়ের রকমারি পিঠে।প্রতিদিন বিকেল থেকে এই মেলার স্টল গুলি খোলা হয়।সেই সঙ্গে অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রতিদিন নাচ গান ও বিভিন্ন স্বাদের অনুষ্ঠান চলে।আজ ১২ ই জানুয়ারি এই মেলার শেষ দিন।এদিন সব চেয়ে বেশি মানুষের ভিড় চোখে পড়ে।দিদি নম্বর ওয়ান এর মত প্রতিযোগিতাও এদিন অনুষ্ঠিত হয়। একটি স্টলের মহিলা গোষ্ঠী সতি চক্রবর্তী,পুতুল মান্না,মৌসুমী চক্রবর্তী,পঞ্চমী ,ও দেবযানী নন্দ বলেন প্রথম দিন বৃষ্টির কারণে কম বিক্রি হলেও তার পর থেকে ভালই বিক্রি করতে পেরেছে। শহরের কর্ম ব্যস্ত মানুষের কাছে এই ধরনের গ্রাম্য পিঠে পুলি পৌঁছে দিতে পেরে তারা নিজেরাই ব্যাপক খুশি।
সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষরাও স্বীকার করেন সারা দিন কাজ কর্মের পর আর পিঠে পুলি বাড়িতে করা সম্ভব হলে ওঠে না।তাই বানানো এমন সব পিঠে মকর সংক্রান্তির আগে হাতের কাছে পেয়ে খুব আনন্দ হচ্ছে।এই মেলা যেনো এমনই ভাবে প্রত্যেক বছর হয়।শেষ দিনে পৌরপ্রধান নিজেই ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন স্টল থেকে পিঠে পুলি খান। এমনও দৃশ্য দেখে যায় এদিন।সব মিলিয়ে জমজমাট অনুষ্ঠানের মধ্যে কাটছে পিঠে পুলি মেলা ২০২০ ।
গত ৯ ই জানুয়ারি কাঁথি পৌরসভার রাও রিক্রিয়েশন মাঠে শুরু হয় এবারের পিঠা পুলি মেলা।উদ্বোধন করেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কাঁথি লোকসভার সাংসদ মাননীয় শিশির অধিকারী,এছাড়াও এদিনের মঞ্চে ছিলেন কাঁথি পৌর সভার পৌর পিতা সৌমেন্দু অধিকারী, বিধায়ক বনশ্রী মাইতি ও অন্যান্য বিশিষ্ঠ ব্যক্তি গণ।প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়।প্রায় শতাধিক স্টল এই মেলায় দেখাগেছে।
বিভিন্ন এলাকার মহিলা,ও মহিলা সনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা নানান রকমের পিঠা পুলি তৈরি করে তাদের নিজেদের স্টলে বিক্রি করে।দেখতে পাওয়া গেছে দুধ পুলি, পাটি সাপটা,পুর পিঠে,গোকুল পিঠে, দই পিঠে সহ নলেন গুড়ের রকমারি পিঠে।প্রতিদিন বিকেল থেকে এই মেলার স্টল গুলি খোলা হয়।সেই সঙ্গে অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রতিদিন নাচ গান ও বিভিন্ন স্বাদের অনুষ্ঠান চলে।আজ ১২ ই জানুয়ারি এই মেলার শেষ দিন।এদিন সব চেয়ে বেশি মানুষের ভিড় চোখে পড়ে।দিদি নম্বর ওয়ান এর মত প্রতিযোগিতাও এদিন অনুষ্ঠিত হয়। একটি স্টলের মহিলা গোষ্ঠী সতি চক্রবর্তী,পুতুল মান্না,মৌসুমী চক্রবর্তী,পঞ্চমী ,ও দেবযানী নন্দ বলেন প্রথম দিন বৃষ্টির কারণে কম বিক্রি হলেও তার পর থেকে ভালই বিক্রি করতে পেরেছে। শহরের কর্ম ব্যস্ত মানুষের কাছে এই ধরনের গ্রাম্য পিঠে পুলি পৌঁছে দিতে পেরে তারা নিজেরাই ব্যাপক খুশি।
সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষরাও স্বীকার করেন সারা দিন কাজ কর্মের পর আর পিঠে পুলি বাড়িতে করা সম্ভব হলে ওঠে না।তাই বানানো এমন সব পিঠে মকর সংক্রান্তির আগে হাতের কাছে পেয়ে খুব আনন্দ হচ্ছে।এই মেলা যেনো এমনই ভাবে প্রত্যেক বছর হয়।শেষ দিনে পৌরপ্রধান নিজেই ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন স্টল থেকে পিঠে পুলি খান। এমনও দৃশ্য দেখে যায় এদিন।সব মিলিয়ে জমজমাট অনুষ্ঠানের মধ্যে কাটছে পিঠে পুলি মেলা ২০২০ ।
No comments:
Post a Comment