নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: বি এম ফাইন আর্টস এন্ড কালচারের উদ্যোগে নাশনাল আর্ট এক্সিবিশন এবার মহানগরী কলকাতায়।
কলকাতার গ্যালারি গোল্ডে প্রায় ১১০ টি কানভাস ও বিভিন্ন ভাস্কর্যের কাজ,ফটো গ্রফি নিয়ে শুরু হলো আর্ট এক্সিবিশন।
এদিন এক্সিবিশনের শুভ সূচনা করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভাষ্করশিল্পী তারক গরাই মহাশয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও চিত্র সমালোচক দেবব্রত চক্রবর্তী মহাশয়,বিশ্ববরেণ্য প্রখ্যাত সাহিত্যিক পৃথ্বীরাজ সেন মহাশয় যার নাম গিনেস বুক ওফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এ রয়েছে, বিশিষ্ট ফটোগ্রাফার সুমিত গুহ, সনামধন্য অভিনেতা সুদিপ মুখার্জি। উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত গায়িকা অনুসূয়া চৌধুরী।
প্রায় ৫৪ জন শিল্পী,প্রত্যেকে তাদের হাতের কাজ নিয়ে এই গ্যালারিতে প্রদর্শন
করেন,বিভিন্ন রাজ্যের নানান জায়গা থেকে তারা আসেন।
বি এম ফাইন আর্ট অ্যান্ড কালচার এর কর্ণধার বিষ্ণু মাইতি জানান, ৩টি গুরুত্বপূর্ন লক্ষে এই প্রদর্শনী করা হচ্ছে।
প্রথমত, আন্তর্জাতিকতার লক্ষে এই প্রদর্শনী।
৫৪ জন শিল্পী মধ্যে থেকে ৫ জনকে বাছাই করা হবে ও তাদের কাজ নিয়ে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী হবে।
দ্বিতীয়ত, ছবি বিক্রির একটা অংশ শিল্পীদের পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া হবে ও বাকিটা সামাজিক কাজে ব্যয় করা হবে। আর্থিক কারণে অনেক ছেলে মেয়ে ছবি আঁকতে পারে না তাঁদের সাহায্য করা হবে। তৃতীয়ত, পরিবেশ সচেতনতার জন্য ও সবুজ বাঁচাতে সব শিল্পী ও অতিথিদের গাছের চারা উপহার দেওয়া হবে প্রদর্শনী চলবে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত, রোজ খোলা থাকবে বিকেল ৩টে থেকে রাত্রি ৮টা পর্যন্ত।
কলকাতার গ্যালারি গোল্ডে প্রায় ১১০ টি কানভাস ও বিভিন্ন ভাস্কর্যের কাজ,ফটো গ্রফি নিয়ে শুরু হলো আর্ট এক্সিবিশন।
এদিন এক্সিবিশনের শুভ সূচনা করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভাষ্করশিল্পী তারক গরাই মহাশয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও চিত্র সমালোচক দেবব্রত চক্রবর্তী মহাশয়,বিশ্ববরেণ্য প্রখ্যাত সাহিত্যিক পৃথ্বীরাজ সেন মহাশয় যার নাম গিনেস বুক ওফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এ রয়েছে, বিশিষ্ট ফটোগ্রাফার সুমিত গুহ, সনামধন্য অভিনেতা সুদিপ মুখার্জি। উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত গায়িকা অনুসূয়া চৌধুরী।
প্রায় ৫৪ জন শিল্পী,প্রত্যেকে তাদের হাতের কাজ নিয়ে এই গ্যালারিতে প্রদর্শন
করেন,বিভিন্ন রাজ্যের নানান জায়গা থেকে তারা আসেন।
বি এম ফাইন আর্ট অ্যান্ড কালচার এর কর্ণধার বিষ্ণু মাইতি জানান, ৩টি গুরুত্বপূর্ন লক্ষে এই প্রদর্শনী করা হচ্ছে।
প্রথমত, আন্তর্জাতিকতার লক্ষে এই প্রদর্শনী।
৫৪ জন শিল্পী মধ্যে থেকে ৫ জনকে বাছাই করা হবে ও তাদের কাজ নিয়ে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী হবে।
দ্বিতীয়ত, ছবি বিক্রির একটা অংশ শিল্পীদের পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া হবে ও বাকিটা সামাজিক কাজে ব্যয় করা হবে। আর্থিক কারণে অনেক ছেলে মেয়ে ছবি আঁকতে পারে না তাঁদের সাহায্য করা হবে। তৃতীয়ত, পরিবেশ সচেতনতার জন্য ও সবুজ বাঁচাতে সব শিল্পী ও অতিথিদের গাছের চারা উপহার দেওয়া হবে প্রদর্শনী চলবে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত, রোজ খোলা থাকবে বিকেল ৩টে থেকে রাত্রি ৮টা পর্যন্ত।
No comments:
Post a Comment