নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক :: কাঁথি বি এম ফাইন আর্ট অ্যান্ড কালচার এর সদস্যের মাথায় সম্মানের মুকুট।
অনেকদিন আগে থেকেই যুক্ত হোয়েছেন সুরঞ্জিত গিরি। জন্ম সূত্রে খড়গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরের বাসিন্দা।
বাবা রেলওয়ে রিটায়ার এমপ্লয়ি নাম বিভাস চন্দ্র গিরি।
মা মিনতি এবং স্ত্রী অঙ্গীতা।
ছাপাই চিত্র উপর স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পড়াশোনা শেষ করেছে মেদিনীপুর আর্ট কলেজ থেকে ২০০৫ এবং রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৭ সালে উত্তীর্ণ হন।
২০০৬ -এ প্রথম পুরষ্কার হিসেবে সার্টিফিকেট অফ্ মেরিট্ অ্যকাডেমি অফ্ ফাইন আর্ট সুনীল দাশ মহাশয় -এর হাত থেকে নেওয়া।তার পর অনেক বছর পেরিয়ে গেছে এবার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বড়ো পুরষ্কার পেলেন পশ্চিমবঙ্গের চারুকলা থেকে, যৌগেন চৌধুরী মহাশয় সেই পুরস্কার তুলে দেয়।
রবীন্দ্র সদন প্রেক্ষাগৃহে গত রবিবার (২৪.১১.২০১৯) বিকেল ৫ টায় মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী পার্থ চ্যাটার্জী, মাননীয় মন্ত্রী শ্রী ব্রাত্য বসু, মাননীয় মন্ত্রী শ্রী ইন্দ্রনীল সেন,তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান সচিব শ্রী বিবেক কুমার,এবং
সরকারি চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাননীয় শ্রী ছত্রপতি দত্ত মহাশয় সম্মুখে
উপস্থিত হয়ে পুরষ্কার টি গ্রহন করে।
অনেক এর ধারণা সুরঞ্জিত গিরির ছবি বতর্মান সময় বাস্তব জীবনের প্রতিছবি,আবার অনেকে মনে করছেন ছাপাই চিত্রে মর্ডানইজিম এর কিছু অন্য মাত্রা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
সুরঞ্জিত গিরি ধন্যবাদ জানান তার সমস্ত শুভাকাঙ্খীদের।
অন্যদিকে বি এম ফাইন আর্ট অ্যান্ড কালচার এর কর্ণধার বিষ্ণু মাইতির বলেন আগামীদিনে এই পুরস্কার ছাপাই চিত্র এর নতুন দিশা খুলে দেবে।
অনেকদিন আগে থেকেই যুক্ত হোয়েছেন সুরঞ্জিত গিরি। জন্ম সূত্রে খড়গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুরের বাসিন্দা।
বাবা রেলওয়ে রিটায়ার এমপ্লয়ি নাম বিভাস চন্দ্র গিরি।
মা মিনতি এবং স্ত্রী অঙ্গীতা।
ছাপাই চিত্র উপর স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পড়াশোনা শেষ করেছে মেদিনীপুর আর্ট কলেজ থেকে ২০০৫ এবং রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৭ সালে উত্তীর্ণ হন।
২০০৬ -এ প্রথম পুরষ্কার হিসেবে সার্টিফিকেট অফ্ মেরিট্ অ্যকাডেমি অফ্ ফাইন আর্ট সুনীল দাশ মহাশয় -এর হাত থেকে নেওয়া।তার পর অনেক বছর পেরিয়ে গেছে এবার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বড়ো পুরষ্কার পেলেন পশ্চিমবঙ্গের চারুকলা থেকে, যৌগেন চৌধুরী মহাশয় সেই পুরস্কার তুলে দেয়।
রবীন্দ্র সদন প্রেক্ষাগৃহে গত রবিবার (২৪.১১.২০১৯) বিকেল ৫ টায় মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী পার্থ চ্যাটার্জী, মাননীয় মন্ত্রী শ্রী ব্রাত্য বসু, মাননীয় মন্ত্রী শ্রী ইন্দ্রনীল সেন,তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান সচিব শ্রী বিবেক কুমার,এবং
সরকারি চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাননীয় শ্রী ছত্রপতি দত্ত মহাশয় সম্মুখে
উপস্থিত হয়ে পুরষ্কার টি গ্রহন করে।
অনেক এর ধারণা সুরঞ্জিত গিরির ছবি বতর্মান সময় বাস্তব জীবনের প্রতিছবি,আবার অনেকে মনে করছেন ছাপাই চিত্রে মর্ডানইজিম এর কিছু অন্য মাত্রা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
সুরঞ্জিত গিরি ধন্যবাদ জানান তার সমস্ত শুভাকাঙ্খীদের।
অন্যদিকে বি এম ফাইন আর্ট অ্যান্ড কালচার এর কর্ণধার বিষ্ণু মাইতির বলেন আগামীদিনে এই পুরস্কার ছাপাই চিত্র এর নতুন দিশা খুলে দেবে।
No comments:
Post a Comment