নিউজ ফোর সাইড ডেস্ক:: পরলোকে গমন করলেন সাহিত্যিক নবনীতা দেবসেন।মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা৭.৩০ নাগাদ তাঁর হিন্দুস্তান রোডের বাড়িতে তাঁর মৃত্যু হয়।ওনার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগৎ।
দীর্ঘদিন ধরেই ক্যান্সারে ভুগছিলেন নবনীতা। তার মধ্যেও নিয়মিত লেখালেখি করে গিয়েছেন। কিন্তু সেই লারাইয়ের আজ অবসান ঘটলো। পরিবার সূত্রে খবর, আজ রাতে বাড়িতেই থাকবে তাঁর মরদেহ। আগামিকাল শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
পদ্মশ্রী, সাহিত্য অ্যাকাডেমি-সহ বহু গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কারজয়ী নবনীতার জন্ম কলকাতায়। তিনি রাধারানি দেবী ও নরেন্দ্রনাথ দেবের কন্যা। বাবা ও মা দু’জনেই কবি, নবনীতাও আজীবন কাব্যচর্চা করে গিয়েছেন। কবিতা ও গদ্য, উভয়ক্ষেত্রেই তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন। এ ছাড়া ভ্রমণকাহিনি রচনাতেও তাঁর দক্ষতার প্রকাশ পেয়েছে। তিনি দীর্ঘ দিন ‘রামকথা’ নিয়ে কাজ করছেন। সীতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তিনি রামকথার বিশ্লেষণ করেছেন।তাঁর লেখা ‘চন্দ্রাবতী রামায়ণ’ এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল ১৯৫৯ সালে। তাঁদের দুই মেয়ে অন্তরা দেবসেন এবং নন্দনা সেন। ১৯৭৬ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। তার পরে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান তিনি। শিক্ষাবিদ নবনীতা অধ্যাপনা করেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে। তিনি আমেরিকার কলোরাডো কলেজের তুলনামূলক সাহিত্যে মেট্যাগ প্রফেসর ছিলেন। এ ছাড়া তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাধাকৃষ্ণাণ স্মারক লেকচারার ছিলেন।
নবনীতা দেবসেনের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।নবনীতা দেবসেনের প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও। শোক জানান অধীর চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।
দীর্ঘদিন ধরেই ক্যান্সারে ভুগছিলেন নবনীতা। তার মধ্যেও নিয়মিত লেখালেখি করে গিয়েছেন। কিন্তু সেই লারাইয়ের আজ অবসান ঘটলো। পরিবার সূত্রে খবর, আজ রাতে বাড়িতেই থাকবে তাঁর মরদেহ। আগামিকাল শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
পদ্মশ্রী, সাহিত্য অ্যাকাডেমি-সহ বহু গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কারজয়ী নবনীতার জন্ম কলকাতায়। তিনি রাধারানি দেবী ও নরেন্দ্রনাথ দেবের কন্যা। বাবা ও মা দু’জনেই কবি, নবনীতাও আজীবন কাব্যচর্চা করে গিয়েছেন। কবিতা ও গদ্য, উভয়ক্ষেত্রেই তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন। এ ছাড়া ভ্রমণকাহিনি রচনাতেও তাঁর দক্ষতার প্রকাশ পেয়েছে। তিনি দীর্ঘ দিন ‘রামকথা’ নিয়ে কাজ করছেন। সীতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তিনি রামকথার বিশ্লেষণ করেছেন।তাঁর লেখা ‘চন্দ্রাবতী রামায়ণ’ এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল ১৯৫৯ সালে। তাঁদের দুই মেয়ে অন্তরা দেবসেন এবং নন্দনা সেন। ১৯৭৬ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। তার পরে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান তিনি। শিক্ষাবিদ নবনীতা অধ্যাপনা করেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে। তিনি আমেরিকার কলোরাডো কলেজের তুলনামূলক সাহিত্যে মেট্যাগ প্রফেসর ছিলেন। এ ছাড়া তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাধাকৃষ্ণাণ স্মারক লেকচারার ছিলেন।
নবনীতা দেবসেনের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।নবনীতা দেবসেনের প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও। শোক জানান অধীর চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।
No comments:
Post a Comment